Facts About Quran shikkha Revealed
Facts About Quran shikkha Revealed
Blog Article
এই আয়াত থেকে বোঝা যায় যে শুদ্ধভাবে কোরআন পড়া একটি বাধ্যতামূলক কর্তব্য। তাজবীদসহ কোরআন না পড়লে অর্থের পরিবর্তন হতে পারে এবং এটি ইসলামের আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক হতে পারে। তাজবীদের নিয়ম অনুসরণ করে শুদ্ধ তিলাওয়াত শেখা আপনার জন্য পরিপূর্ণ কোরআন শিক্ষার প্রথম ধাপ। কিভাবে ঘরে বসে শুদ্ধ তিলাওয়াত শিখবেন?
মাখরাজের বিবরণ: সঠিক উচ্চারণের সহজ গাইড
শিক্ষনীয় গল্প উল্টো নির্ণয় pdf বই ডাউনলোড
প্রিয় পাঠক, আপনিও শুদ্ধভাবে কুরআন শিখুন। এটাই তো মুমিন জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ। কুরআন মহান আল্লাগ তা’আলার বাণী। যারা কুরআন পাঠ করে, তারা যেনো স্বয়ং আল্লাহর সাথেই কথা বলে। আপনিও আল্লাহর সাথে কথা বলতে শিখুন। এটাই প্রত্যেক মুমিনের সফলতা।
মাত্র ৩০ দিনে কুরআন শুদ্ধভাবে পড়তে শিখুন
ইসলামবাংলা.কম এর প্রজেক্টসমূহকে সহযোগিতা করুন। এটি সম্পূর্ণ ব্যাক্তি উদ্যোগে পরিচালিত এবং কোন দল/সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত নয়, আপনাদের সহযোগিতা দ্বীনের এই কাজকে আরও ত্বরান্বিত করবে ইন-শা-আল্লাহ।
اِقْرَؤُوْا الْقُرْاٰنَ فَاِنَّهٗ يَأْتِىْ يَوْمَ quran shikkha الْقِيَامَةِ شَفِيْعًا لِّاَصْحَابِه – مسلم
মহাগ্রন্থ আল-কুরআন আমাদের প্রতি আলাহর পক্ষ থেকে একটি পবিত্র বড় আমানত। কিছু মুফাসসীরগণের মতে, আকাশ, পৃথিবী ও পর্বতমালা এই প্রবিত্র মহাআমানত বহন করতে অপরগতা স্বীকার করে। বাবা আদম (আ:) জান্নাতে থাকা অবস্থায় মহান আমানতের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। আলাহ তা‘য়ালা আদম (আ:)-এর সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান সর্বশেষ নবী ও রসূল মুহাম্মদ (সা:)-এর প্রতি সর্বশেষ কিতাব রমজানের লাইলাতুল কদরে অবতীর্ণ করেন। দীর্ঘ ২৩ বছরে পূর্ণ কুরআনের নাজিল সম্পন্ন হয়। কিয়ামত পর্যন্ত কুরআন অপরিবর্তিত ও অবিকৃত থাকবে; কারণ আলাহ তা‘য়ালা তাঁর কিতাবের হেফাজতের দায়িত্ব নিজেই গ্রহণ করেছেন।
ছিফাতের বিবরণ: কুরআন তেলাওয়াতের সৌন্দর্য
اَفَلَا يَغْدُوْا اَحَدُكُمْ اِلٰى الْمَسْجِدِ فَيَتَعَلَّمُ مِنْ كِتَابِ اللهِ اٰيَتَيْنِ خَيْرٌ لَّهُ مِنْ نَاقَتَيْنِ وَثَلَاثٌ خَيْرٌلَّهُ مِنْ ثَلِاثٍ وَاَرْبَعٌ خَيْرٌلَّهُ مِنْ اَرْبَعٍ وَمِنْ اَعْدَادِهِنَّ مِنَ الْاِبِلِ.
"তারতীল ও লাহনের বিবরণ: কুরআন পাঠের সঠিক পদ্ধ...
মাত্র ৩০ দিনে কুরআন শুদ্ধভাবে পড়তে শিখুন
মাত্র ৩০ দিনে কুরআন শুদ্ধভাবে পড়তে শিখুন
‘যে কুরআন শরীফ শিক্ষা করে ও শিক্ষা দেয় সে-ই তোমাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।’ বুখারী